ভারতি দেবি। ৫২ বছর। কিন্তু এখনো টান টান। গায়ের চামড়া ধবধবে ফর্সা, গায়ের রং বড় বড় টাইট আপেল আর লদলদে পিছন সব মিলিয়ে থলথলে চেহারা। ভারতী দেবীর দুই ছেলে। বড়জন বিয়ে করে আলাদা থাকে। আর ছোট প্রদীপ যার বয়স দুই ছয়, সে কিছু করে না। মানে ভারতি দেবি করতে দেয় না। আর ভারতী দেবীর স্বামী এখনো চাকরি করেন। তাই সারাদিন ভারতি দেবি প্রদীপের সাথে ঘরে একলাই থাকেন। প্রদীপকে কাজ না করতে গিয়ে আর পিছনে একটা করান আছে। সেটা হলো ভারতী দেবীর সাথে প্রদীপের অবৈধ সম্পর্ক আছে। প্রদীপের বাবা রোজ সকালে বেরিয়ে যান। আজও গেলেন। প্রদীপের বাবা বেরিয়ে যেতেই প্রদীপ ভেতরের ঘর থেকে বেরিয়ে এল। এসে সোজা রান্নাঘরের দিকে এগিয়ে গেল। কারণ প্রদীপ জানে এই সময় ভারতী দেবী রান্নাঘরেই থাকেন। প্রদীপ রান্নাঘরে ঢুকে দেখতে পেল ভারতী দেবী পিছন ফিরে কী একটা করছেন। আর ভারতী দেবীর লদলদে পিছন গুলো উঁচু হয়ে আছে। তাই দেখে প্রদীপ আর নিজেকে সামলাতে পারল না। সে সোজা গিয়ে ভারতী দেবীর লদলদে পিছন গুলো টিপতে লাগল। ভারতী দেবী তখন পিছন ফিরে বলল, কী রে বাবা বেরিয়ে গেছে? তখন প্রদীপ বলল, না হলে কী আমি তোমার পিছন টিপে মাস্তি করতে পারতাম। ভারতী দেবী তখন একটু হেসে পিছনের টেপন খেতে লাগলেন আর মাটিতে চুপ করে গেলেন। প্রদীপ ওর মার পিছন টিপতে টিপতে ভাবতে লাগল কতক্ষণে ভারতী দেবীকে উদলা করে করবে। ভাবতে ভাবতে ও ভারতী দেবী মানে ওর মাথার পিছনের কাপড়টা আস্তে আস্তে তুলে ওর মার ফর্সা লদলদে পিছনটা বের করে নিল। কাপড় তুলে প্রদীপ দেখল ওর মার পিছনটা কি বিশাল আর লদলদে। প্রদীপ আর নিজেকে ঠিক রাখতে পারল না। ও আস্তে আস্তে ওর মা মানে ভারতী দেবীর বিশাল পিছনটা দুহাতে ফাঁক করে ওর মা ভারতী দেবীর পিছনের ফুটোয় আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিল। আর ভারতী দেবী আরামে তীব্র শীৎকার দিয়ে উঠলেন, আহা কী আরাম! আমার ছেলে প্রদীপ তখন ওর মাকে আরও আরাম দেয়ার জন্য ভারতী দেবীর আপেল গুলো টিপতে লাগল। এক হাত দিয়ে আপেল আর অন্য হাত দিয়ে পিছন ভারতী দেবী আনন্দে পাগল হয়ে গেলেন। আর ভারতী দেবীর তীব্র শীৎকারে রান্নাঘর ভরে উঠল। আহ! আর পারছি না। আহা কী আরাম! প্রদীপ বুঝল যে ওর মা কলা খাওয়ার জন্য পুরোপুরি তৈরি। ও তখন ভারতী দেবীকে উদলা করার চেষ্টা করতে লাগল। ভারতী দেবী সেটা বুঝতে পারলেন। উনিও প্রদীপের কাছে ধরা খাওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। প্রদীপ ভারতী দেবীকে চটকাতে চটকাতে বলল, মা তোমাকে উদলা করে করতে ইচ্ছে করছে। ভারতী দেবী বললেন, আমাকে ঘরের ভিতর নিয়ে চলো। প্রদীপ তখন ওর মা ভারতী দেবীকে ঘরের দিকে নিয়ে যেতে লাগল। আর ঘরের দিকে যেতে যেতে প্রদীপ ভারতী দেবীর কাপড় খুলে নিতে নিতে ভারতী দেবীর নধর দেহটা চটকাতে লাগল। প্রদীপ যখন তার মা ভারতী দেবীকে নিয়ে ঘরে ঢুকল তখন ভারতী দেবীর পরনে শুধুই একটা ছাড়া আর কিছু নেই। পাঁচ দুই বছরের বয়স্ক নধর থলথলে দেহটা ছেলের কাছে করা খাওয়ার জন্য তৈরি। প্রদীপ প্রথমেই ওর মায়ের প্রায় উদলা দেহটাকে ভালো করে দেখতে লাগল আর ভাবতে লাগল আট বছর আগে নেওয়া ডিসিশনটা ঠিকই ছিল। এই আট বছরে ভারতী দেবী আরও নধর আর থলথলে হয়েছেন। আট বছর আগে প্রদীপ খানিকটা জোর করে ওর মাকে রাজি করিয়েছিল। তখন ভারতী দেবীর ইচ্ছা থাকলেও উনি লজ্জা পাচ্ছিলেন। তার কারণ হল প্রদীপ ওনার ছেলে। যাই হোক, ওর মা ভারতী দেবীর লদলদে পিছন গুলো টিপে টিপে ওর মায়ের লজ্জা ভাঙিয়ে গেছে। এখন প্রদীপ ওর মাকে উদলা করার জন্য ওর মায়ের সায়ার দড়িটা টান দিল। আর এক টানেই ভারতী দেবীর সম্পূর্ণ উদলা অবস্থা। অসহায় হয়ে ছেলে প্রদীপের দিকে তাকিয়ে রইলেন। এগিয়ে গিয়ে ওর মার আপেল দুটোকে ভালো করে টিপতে লাগল। আর ভারতী দেবী আরামে চোখ বুজে ফেললেন। এরপর প্রদীপের চোখ গেল ওর মায়ের কামানো থলথলে ফর্সা গুহার দিকে। প্রদীপের ইচ্ছে অনুযায়ী প্রদীপের মা রোজ গুহা কামিয়ে রাখেন। প্রদীপ এবার ওর মার গুহায় একটা আঙ্গুল পুরে দিল আর একটা আঙ্গুল ঢোকালো ওর মার পিছনে। ভারতি দেবি আরামে আবারও চোখ বুজে ফেললেন আর প্রদীপ ওর মার গুহায় আর পিছনে দুটো আঙ্গুল ভরে ওর মাকে আরাম দিতে দিতে ওর আপেল দুটোকে চটকাতে লাগল। আর মাঝে মাঝেই নিজের বড় লাঠিসোটা নিয়ে ভারতী দেবীর মুখের সামনে নাচাতে লাগল। ভারতী দেবী প্রদীপের বড় লাঠি টার দিকে তৃষ্ণার্ত চোখে তাকাতে লাগল আর ভাবতে লাগল ওই বিশাল লাঠিটা একটু পরেই ওনার নধর গুহায় আর পিছনে ঢুকবে। আর এভাবেই রাত আটটা পর্যন্ত প্রদীপ ওনাকে করবে আর আটকাবে। ভাবতে ভাবতেই আরামে ভারতী দেবীর চোখ বুজে আসলো। আর প্রদীপ ওর মার নধর শরীরটা নিয়ে খেলা করতে করতে ভারতী দেবীর পিছনে লাঠি ঢুকিয়ে প্রদীপ বলল, কেমন লাগছে মা? ভারতী দেবী আস্তে আস্তে বললেন, খুব ভালো। আরো জোরে জোরে আমায় কর। তোর বাবু কোথায়? প্রদীপ বলল, বাবা বাথরুমে। ভারতী দেবী বললেন, ওহহ কি আরাম তোর বাবাকে ডাক না তোর বাবার সামনে তোকে দিয়ে করাতে আমার খুব ভালো লাগে। প্রদীপ তখন বলল, এতক্ষণ তো বাবার সামনেই করলাম। এখন তোমায় একটু একা করি। বলে প্রদীপ ওর মা মানে ভারতী দেবীকে জোরে জোরে পিছন মারতে লাগল আর ভারতী দেবী আরামে শীৎকার দিতে লাগল আহ জোরে। আসলে প্রদীপ ওর মা ভারতী দেবীকে দিনে প্রায় এক শূন্য ঘণ্টা করত। কিন্তু তাতেও প্রদীপ বা ভারতী দেবী কারোরই তৃপ্তি মিলত না। তাই ভারতী দেবী একদিন প্রদীপকে বলল, দেখ, যদি তোর বাবাকে রাজি করাতে পারি তাহলে তুই আমায় দুই চার ঘণ্টায় করতে পারবি। প্রদীপ বলল, বাবা কেন রাজি হবে? কেউ কি রাজি হয়? তখন ভারতী দেবী বললেন, কেউ কি তার মাকে করে? তবুও তুই তো আমাকে করিস। যেমন ভাবে আমি রাজি হয়েছি তেমন ভাবে তোর বাবাও রাজি হবে। আমার খুব ইচ্ছে করে তোর বাবার সামনে তোর কাছ থেকে কলা খেতে। যাই হোক, প্রদীপ বলল, তুমি রাজি করাবে। আমি কিছু পারব না। তখন ভারতী দেবী বললেন, খালি নিজের মাকে উজালা করে করতে পার। প্রদীপ বলল, কী করব এমন খাসা কে না করতে চাইবে? বলে ওর মার আপেল দুইটা খুব জোরে টিপে দিল। ভারতী দেবী ভাবলেন কিভাবে প্রদীপের বাবাকে রাজি করানো যায়। তারপর ভাবলেন যদি প্রদীপকে দিয়ে ওর বাবার সামনেই কড়াকড়ি করা যায়। আর এমন ভাব দেখানো যায় যে কিছুই দেখিনি তাহলে কেমন হয়? আর তাছাড়া প্রদীপের বাবা এমনিতেই ভারতী দেবীকে খুব ভয় পান। কিছু বলতে পারবেন না। যেমন ভাবা তেমন কাজ। ভারতী দেবী সেদিন রাতে করাতে করাতে নিজের সব কাপড় খুলে ফেলে সম্পূর্ণ উদলা হয়ে প্রদীপের বাবা আসার ঠিক পাঁচ মিনিট আগে দরজার লক খুলে দিলেন। আর প্রদীপকে কিছু বললেন না। প্রদীপ মনের সুখে ওর মাকে করে যেতে লাগল। ও মার বড় বড় আপেল দুইটাকে ডলতে ডলতে বলল। ওহ মা তোমার কি ডাসা আপেল?
বলে ওর মার বিশাল পিছনের দুটোকে চটকাতে চটকাতে ওর মায়ের পিছনে আঙুল ঢুকিয়ে দিল। আর ভারতী দেবী আরামে চিৎকার করে উঠলেন, উফ কি আরাম! আরও জোরে কর আরও জোরে। যাই হোক, প্রদীপ ওর মার বিশাল উদলা দেহটা চটকাতে চটকাতে ওর মাকে চুমু খেতে লাগল আর বলতে লাগল, আহা মা, তোমার দেহটা কি সুন্দর! তোমার দুই চার ঘণ্টা করতে ইচ্ছে করে, বলে ওর মার আপেল দুটো হাত দিয়ে দলাই মলাই করতে লাগল। ভারতী দেবী বললেন, আমিও চাই তুই আমায় দুই চার ঘণ্টা করে আমার গুহায় পিছনে লাঠি ঢুকিয়ে রাখ। বলে ভারতী দেবী ওনার ছেলের বিরাট লাঠিটা হাত দিয়ে চেপে ধরলেন আর মুখে নিয়ে চুষতে লাগলেন আর প্রদীপ ওর মার গুহায় আর পিছনে আঙুলি করতে লাগল। এইসব যখন হচ্ছিল তখন প্রদীপের বাবা দরজার সামনে দাঁড়িয়ে দেখছিল আর নিজের চোখকে বিশ্বাস করাতে পারছিল না। যে যা দেখছে সেটা সত্যি না স্বপ্ন? নিজের পাঁচ দুই বছরের ছেলেকে দিয়ে করাচ্ছে। সুশীলবাবু খুব রেগে গেলেন। উনি ঘরের মধ্যে ঢুকে জোরে জোরে চেচিয়ে উঠলেন, কী হচ্ছে এসব? প্রদীপ ওর বাবাকে দেখে ভয়ে ওর মাথার পিছনের ভেতর থেকে আঙ্গুল বের করে আনল। কিন্তু ভারতী দেবী একটুও ভয় পেলেন না। উনি মুখ থেকে প্রদীপের লাঠিটা বের করে বললেন, দেখতে পারছো না? আমরা মাস্তি করছি। এত চেচামেচি দিচ্ছ কেন? সেই কথা শুনে সুশীল বাবু খুব চেচাতে লাগলেন। ভারতী দেবী তখন উদলা অবস্থায় উঠে দাঁড়িয়ে সুশীল বাবুকে বললেন, তুমি চুপ করবে না। আমি চুপ করাব। আসলে ভারতী দেবীকে সুশীল বাবু খুব ভয় পান। আর ভারতী দেবী রেগে গেলে সুশীল বাবুকে মাঝে মাঝে মারেন। তাই ভয়ে সুশীল বাবু চুপ করে গেলেন। আর ভারতী দেবী প্রদীপকে বললেন, প্রদীপ তুই যা করছিলি আবার শুরু কর। তোর বাবা আর বেঁচে যাবে না। প্রদীপ এসব দেখে খুব মজা পেল। ওর অনেক দিনের ইচ্ছে বাবার সামনে ওর মাকে করবে। তাই যখন দেখল ওর বাবা ভয়ে চুপ করে গেছে। ও মনের সুখে ওর মার উদলা দেহটাকে ওর বাবাকে দেখিয়ে দেখিয়ে চটকাতে লাগলো। আর ভারতী দেবী আরামে চোখ বুজে ফেললেন।
🔽বন্ধুরা আজ গল্প এখানেই শেষ করলাম তো গল্প টা কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাবেন, আবার দেখা হবে নতুন কোনো গল্প নিয়ে ✅
0 Comments
গল্প টি কেমন লাগলো
কমেন্ট করে বলে যাবেন💬