💥ছেলের ম^ধু দিয়ে° আম|র ম|°ঠ ভরে নিল|ম❤️‍🔥💦


 

বন্ধুরা আমার নাম সুইটি আক্তার। আমার বর্তমান বয়স পয়তাল্লিশ বছর। আমি দেখতে শুনতে খুব সুন্দর ছিলাম। যে কারণে আমার বাগানের টবগুলো খুব সুন্দর ছিল। সত্যি কথা বলতে কি বন্ধুরা আমি আমার শরীরকে খুব যত্ন করতাম। যে কারণে আমার শরীরে কখনো কোনো চামড়া ছিলে হয়নি। আমার বয়স পয়তাল্লিশ হওয়া সত্ত্বেও আমি কিন্তু দেখতে একদম বাইশ তেইশ বছরের যুবতীর মতন একদম ছিলাম। সত্যিকথা বলতে বন্ধুরা আমি কিন্তু এখনও আমার স্বামীর সাথে প্রতিদিন খেলাধুলা করি যেটা আমার যুবতি ছেলে চুপি চুপি দেখত। কিন্তু আমি কোনদিনও খেয়াল করিনি যে সে চুপি চুপি দেখছে এবং নিজে সেটা সহ্য করতে না পেরে আমাকে মনে করে প্রতিদিন হাত দিয়ে সুখ নিত। তো চলুন বন্ধুরা আমার ছেলে সম্পর্কে আপনাদেরকে কিছু জানিয়ে দেই। আমার ছেলের নাম আকাশ। তার বর্তমান বয়স পচিশ বছর। সে দেখতে একটু কালো ছিল এবং মেয়ে পটানো নিয়ে খুবই পটু ছিল। তা। যাইহোক বন্ধুরা আমার একমাত্র ছেলে ছিল আর কোন মেয়ে ছিল না। আমরা স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে আমার ছেলেকে খুব ভালবাসতাম। ছোটবেলা থেকেই আমরা যখন ওকে বড় করেছিলাম আমার স্বামী স্ত্রী দুজনে মিলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে আমাদের ছেলেকে বড় করে ডাক্তার বানাব যে কিনা মানুষের সেবা করতে পারবে।

কিন্তু আমাদের ছেলে যে একটু বড় হতে লাগল তখনি সে খারাপ ছেলেদের সঙ্গে সঙ্গ দিতে থাকল। এবং সে কোনমতে স্কুল পাস করার পর যখন কলেজে ভর্তি হল, তখন সে আরও বেশি খারাপ হয়ে গেল। অর্থাৎ সে অনেক নেশা হয়ে গেল। কারণ তার বন্ধু বান্ধব যতগুলো ছিল সবগুলো ছিল নেশাখোর। সে প্রত্যেক দিন অনেক রাত করে মদ্যপান করে বাড়িতে আসত। আর তার কারণ আমরা স্বামী স্ত্রী দুজনেই অনেক দুঃখ প্রকাশ করতাম। কারণ আমরা তাকে অনেক ভালবাসতাম এবং খুব আদর করতাম। যে কারণে সে বড় হয়ে আমাদেরকে এই মূল্য দিচ্ছে। যাইহোক বন্ধুরা সেসব কথা বাদ দাও। আমাদের ছেলে আমাদের স্বপ্নটাই ভেঙ্গে দিয়েছিল। কি আর করব। তাই আমি আমার স্বামী মিলে অনেক তাকে বোঝাতাম। কিন্তু আমাদের কথা সে কিছুতেই শুনত না। আমরা স্বামী স্ত্রী মিলে যখনই তাকে ভালো কথা বলতাম, তখনই সে আমাদেরকে বলত, তাহলে আমি আর বাসায় থাকব না। আমি বাসা থেকে বের হয়ে অন্য কোথাও চলে যাব। যে কারণে আমি আমার স্বামী তাকে আর কোনো কথা বলার সাহস পেতাম না। তো এইরকম ভাবে চলতে চলতে সে একদিন অনেক রাতে বন্ধুদের সাথে নেশা করার জন্য আড্ডা দিচ্ছে। ঠিক তখনই রাস্তা দিয়ে একটা মেয়ে যখন তার বাসায় যাচ্ছিল তখনই তাদের বন্ধু মিলে সেই মেয়েটিকে অনেক জবরদস্তি করে একটি রুমে নিয়ে যায়। এবং সেই মেয়েটিকে তারা সবাই মিলে খেলাধুলা করে মেয়েটার অবস্থা খারাপ করে দেয়। অর্থাৎ মেয়েটাকে তারা ধর্ষণ করে ফেলে এবং মেয়েটাকে আরও একটা ভয় দেখায়। যদি এই খবরটা বাইরে কেউ জানতে পারে তাহলে সেই মেয়েটাকে তারা পরকালে পাঠিয়ে দেবে। মেয়েটা এই কথা শোনার পর অনেকটা ভয় পেয়ে যায়। যে কারণে তাদের সাথে খেলাধুলার পর মেয়েটা তার বাসায় চলে যায়। তারপর আমার ছেলে মোটামুটি ভোর চারটার দিকে বাসায় চলে আসে। এদিকে আমার স্বামী ও স্ত্রী দুজনে মিলে খুব টেনশনে ছিলাম। কারণ প্রতিদিনের থেকে আজকে একটু বেশি সময় দেরি হয়ে গিয়েছিল। তো এরপর ছেলে বাসায় আসার পর সরাসরি তার রুমে ঢুকে পড়লাম এবং সে ঘুমিয়ে পড়ল। তার পরের দিন এই সকাল বেলা দশটা বাজতেই আমার ছেলে ঘুম থেকে উঠছে না। তাই আমি তাকে কলেজে যাবার জন্য ডাক দিলে সে আমার সাথে অনেক রাগারাগি করে এবং আমাকে বলে, দেখ মা আমি কলেজে যাব কি না সেটা আমার ইচ্ছা। তোমার এখানে নাক গলানোর কোনো দরকার নেই। তার মুখ থেকে এই কথা শোনার পর আমি আর তাকে কোনো কথা বলি না। সেদিন আর সে কলেজে গেল না। কারণ তো তোমরা বুঝতেই পারছ। বন্ধুরা বন্ধুর পাড়ায় একটা মেয়ের সাথে যখন প্রথম খেলাধুলা করে তখন সেই ছেলের মন সবসময় খেলাধুলা করতে চায়। তো সারাদিন সে ঘুমিয়েছিল। তার পরের দিন সে আমাকে বলে যে মা আমি বিয়ে করতে চাই। বাবাকে বলো একটা ভালো মেয়ে খুঁজে আমাকে বিয়ে দিতে। যদি না দাও তাহলে আমি এই বাড়ি থেকে বের হয়ে যাব। এরপর আমি তাকে বলি, আচ্ছা ঠিক আছে বাবা, তোর যখন এত ইচ্ছে বিয়ে করার তাহলে আমি তোর বাবাকে বলব আজকে যেন কোন একটা মেয়ে দেখে তোকে বিয়ে করিয়ে দেয়। তখন সে আমাকে হঠাৎ করে জড়িয়ে ধরে গালে একটা চুমু দিয়ে বলল, থ্যাঙ্ক ইউ মা। ততক্ষণে তার কিন্তু মেশিনটা একদম কলাগাছ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। যেটা আমাকে জড়িয়ে ধরার পর আমি বুঝতে পেরেছিলাম। আমি আর সেই মুহূর্তে সেই জিনিসটাকে খারাপ মনে করিনি। কিন্তু ছেলের মনে প্রত্যেক দিনে খেলাধুলার গুণগান চলে সেটা আমি বুঝতে পারিনি। ওর বন্ধুরা, আমাদের আরেকটা কথা বলা হয়নি। আমি কিন্তু এখন আমার স্বামীর সাথে প্রতিদিন খেলাধুলা করি। আমার বয়স বেশি হওয়া সত্ত্বেও আমার খেলাধুলার শখ এখনো মেটেনি। আমি তো কোনোদিন করে হাত দিয়ে অথবা শসা দিয়েও খেলি। কারণ তোমরা তো বুঝতে পারছ আমার স্বামী একজন বুড়ো হয়ে গেছে। যে কারণে সে আমাকে আগের মতো সুখ দিতে পারে না। কিন্তু আমি বুড়ি হওয়া সত্ত্বেও আমার কিন্তু সুখ না পেলে চলে না। আর যেহেতু আমার স্বামী বুড়ি ছিল তাই আমিও তাকে বেশি চাপ দিতাম না। তো যাইহোক, বন্ধুরা, ছেলে যখন বিয়ের কথা বলল তখন আমি এই ঘটনা আমার স্বামীকে বললাম। আমার স্বামী তার ছেলেকে বিয়ে দেওয়ার জন্য অনেক মেয়ে খুঁজতে লাগল। কিন্তু আমার ছেলের স্বভাব খারাপ হয় এবং দেখতে খারাপ হয়। কোনো মেয়ের বাড়ি থেকে আমার ছেলেকে বিয়ে দেওয়ার জন্য রাজি হতো না। এভাবে প্রায় পাঁচ ছয় মাস চলে গেল। তারপরেও আমরা কোনো মেয়ের সন্ধান পেলাম না। যদিও বা পেতাম কিন্তু আমার ছেলে খারাপ হওয়ায় কেউ রাজি হতো না। আর এদিকে ছেলে তো প্রতিদিন খেলাধুলার জন্য পাগল হয়ে যেত এবং সে প্রতিদিন হাত দিয়ে তার জিনিসটাকে খেলত। তো একদিন ছেলে অনেক রাতে বাসায় আসলো। সেদিন কিন্তু আমরা স্বামী ও স্ত্রী দুজনে মিলে ইচ্ছেমতো খেলাধুলা করছিলাম। যে খেলাটা ছিল প্রতিদিনের থেকে আলাদা। কারণ অন্যান্য দিন আমি মুখ দিয়ে কোনো আওয়াজ করতাম না। কিন্তু সেদিন আমি যেন মুখে আওয়াজ না করে থাকতে পারছিলাম না। কারণ আমার স্বামী সেদিন বিয়ের দিন যেভাবে আমাকে খেলেছিল, একদম প্রথম রাতের মতো সুখ দিচ্ছিল। তো এরপর ছেলে যখন বাড়িতে আসলো তখন ছেলে স্পষ্ট কান দিয়ে শুনতে পেরেছিল আমি মুখ দিয়ে আওয়াজ করছি আর যেটা কিনা ছিল একদম খেলাধুলার। এরপর ছেলে আর আমাদেরকে না দেখে এসে চুপিচুপি জানালার ফুটো দিয়ে আমাদের খেলাটা দেখতে লাগল। সে সম্পূর্ণ স্পষ্ট দেখতে পেল আমি এবং আমার স্বামী সম্পূর্ণ খোলামেলা হয়ে খেলাধুলা করছি এবং স্বামী আমার বাগানের টবগুলো ইচ্ছেমতো দলাইমলাই করছে। আর আমার বাগানের টবগুলো ছিল অনেক বড় বড়। যেটা দেখে আমার ছেলের খুব লোভ হয়ে যায়। আর হবেই বা না কেন? কারণ আমার বয়স বেশি হওয়ায় আমাকে একদম অবিবাহিত মেয়েদের মতো লাগছিল। সত্যি কথা বলতে কি, বন্ধুরা যদি তোমরাও আমাকে এভাবে দেখতে তাহলে তোমরা আমাকে খেলতে চাইতে। কিন্তু এরপর ছেলে আমাকে ঐ রকম দেখতে পেয়ে তার মনে খুব শয়তানি চলে আসে। অর্থাৎ তার জিনিসটিও খুব লম্বা হয়ে যায় এবং শক্ত হয়ে যায়। এবং সে আর সহ্য করতে না পেরে হাত দিয়ে তার জিনিসটাকে বের করে সেখানেই খেলতে থাকে। অপর দিকে আমরা স্বামী স্ত্রী মিলে খেলাধুলা করে শান্ত হয়ে যাই। সেদিন রাতে সেই রকম করেই চলে যায়। এর পরের দিন সকালবেলা ছেলেকে দেখলাম ছেলে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠেছিল। আমি মনে মনে ভেবেছিলাম যে ছেলে মনে হয় অনেক ভালো হয়ে গেছে। কারণ আমি এটাই ভেবেছিলাম যে তার বিয়ে না হওয়ার কারণে মনে হয় সে একটু চেঞ্জ হতে চলেছে। কিন্তু সেদিন আমি ছেলেকে স্পষ্ট দেখলাম। সে আমার বড় বড় গাছগুলোর দিকে এক নজরে তাকিয়ে থাকছে। কিন্তু আমি বুঝতে পারছিলাম না। সেদিন খাওয়া দাওয়া করে আমি যখন আমার রুমে ঢুকেছিলাম তখন আমাকে পেছন থেকে স্পষ্টভাবে একদম জাপটে ধরে এবং সে মনে মনে ভীষণ কৌতুহলি ছিল। তো যাই হোক, বন্ধুরা ছেলে কিন্তু আমার ওপর পুরো ক্রাশ খেয়ে গেছে। তার মন সবসময় চাইছিল সে আমাকে যেন পেলে গিলে খাবে। এইভাবে সপ্তাহখানেক চলে যায়। আর প্রতি রাতে যখন আমরা স্বামী স্ত্রী মিলে খেলাধুলা করতাম, ছেলে চুপিচুপি আমাদের খেলাধুলা উপভোগ করত এবং নিজেকে সুখ দিতে থাকত। এইভাবে চলতে চলতে ছেলের মাথা পুরো পাগল হয়ে যায় এবং সে আমাকে ছাড়া কোনোভাবেই থাকতে পারছিল না। তাই সে প্ল্যান করতে থাকল যে কিভাবে আমাকে সে খেলবে। হঠাৎ একদিন তার সুবিধা চলে আসলো। অর্থাৎ আমার স্বামী বাইরে কী যেন কাজের জন্য চলে গেল। আর সেই সুযোগটাকে কাজে লাগিয়ে নিল। সেদিন রাতে আমরা যখন খাওয়া দাওয়া করে আমি আমার রুমে গেলাম, তখনই ছেলে আমাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে তার রুমে নিয়ে গেল এবং ছেলে আমাকে বলল, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি এবং আমি তোমার কাছ থেকে সুখ পেতে চাই। এই কথা শোনার পর আমি অনেকটা অবাক হয়ে যাই। তাকে আমি বলি তুই এটা কী করে বলছিস? আমি যে তোর মা। আর তা ছাড়া কেউ আমার সাথে এরকম করে না। তখনই ছেলে আমাকে বলে, আমি তোমার কোনো কথা শুনতে চাই না। তুমি যদি আমাকে ভালোবাসা না দাও, আমি কিন্তু এখনই বাড়ি থেকে বের হয়ে যাচ্ছি। তখন আমি কী করব ভেবে পাচ্ছিলাম না। তাই আমি বাধ্য হয়ে বললাম, আচ্ছা ঠিক আছে বাবা, তোকে যেতে হবে না। বাইরে কোথাও যাওয়া লাগবে না। তোর যা ইচ্ছা তুই পূরণ করতে পারিস। এই কথা শোনার পর ছেলে খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরে একটা চুমু খেল। এরপর দরজাটা আটকিয়ে দিয়ে আমাকে সম্পূর্ণ খোলামেলা করে দিল এবং সেও সম্পূর্ণ খোলামেলা হয়ে গেল। আমাকে খোলামেলা করতেই আমার বড় বড় ড়াপ গুলো তার সামনে লাফিয়ে বের হয়ে গেল। আর যেটা দেখে সে পুরো পাগলের মতো ছটফট করতে লাগল। এরপর সে আর সহ্য করতে না পেরে সরাসরি আমার কম্বলগুলো দলাই মলাই করতে লাগল। এর কিছুক্ষণ পর আমি লক্ষ্য করলাম তার জিনিসটা একদম কলা গাছের মতো হয়ে লম্বা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আর যেটা কিনা ছিল তার বাবার থেকেও অনেক বড়। তখন আমি তাকে বললাম, বাবা আমি তো দেখছি তোর জিনিসটা তোর বাবার থেকেও অনেক বড়। তখন ছেলে আমাকে বলল তাই নাকি?


তাহলে তো তোমার খুব মজা হবে। তখন আমি বললাম তাহলে আর দেরি করিস না বাবা। তুই আমার জায়গায় সরাসরি চালান করে দে। এই কথা শোনার পর ছেলে আমার বাগানে মুখে মেশিনটা সেট করে ভেতরে চালান করে দিল। এরপর চলতে লাগল ইচ্ছেমত আমাদের খেলাধুলা।


 তো বন্ধুরা এই ছিল আজকের গল্পটি। এর পরের পার্ট পড়তে চাইলে আমাদের ফেসবুকে পেইজ টি ফলো দিয়ে পাশেই থাকুন, ধন্যবাদ 

Post a Comment

0 Comments